ফুলবাড়ী স্টেশন থেকে একটা অটো রিজার্ভ করে, গ্রামের ভিতর দিয়ে অসাধারণ রাস্তা দিয়ে এগিয়ে জাচ্চিলাম গন্তব্যে, মনে হচ্ছিলো একটু দুরেই জেন, আসলে যাবার রাস্তা টা এতোই মনমুগ্ধকর ছিল তাড়াতাড়িই পৌছে গেলাম | জন প্রতি ৫০ টাকা টিকেট কেটে ঢুকে গেস্ট হাউসে গিয়ে ১ টা রুম বুক (ভাড়া নিতে হয়) নিয়ে ফ্রেস হয়ে, ভেতরের রেস্টুরেন্ট টিতে নাস্তা করে নিলাম (রুটি, খিচুড়ি, ডিম, ডাল -১০০+-), দাম বেশ সহনীয় ছিল |
এই পার্ক টি ১৯৮৯ সালে স্থাপিত, আসলে বিশাল বললেও ভূল হবে, হেটে সবকিছু ঘুরে দেখতে অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে, এখান যে কি নেই সেটা খুজে বের করা মুস্কিল | কক্সবাজারে জারা স্পিড বোট এ উঠেন তারা এখানেও চড়তে পারবেন মাত্র ৩০ টাকায় |
সবচেয়ে দারুণ দিক হচ্ছে পার্কার ভিতরের রাস্তাগুলো এতো চমৎকার, সাজানো জা আপনার সারা রাতের ভ্রমণ ক্লান্তি দূরকরে দেবে নিশ্চিত |
সবাই মিলে আইস্ক্রিম খেয়ে ঘুরতে ঘুরতে মাছের সম্ভারে ঢুকে গেলা ২০ টাকা টিকেট কেটে, অনেক মৎস্য কন্যা, আর বিশাল আকারের বিভিন্ন প্রজাতির মাছ, সামনের দিকে বিশাল একটি পাথুরের পাহাড়ের ঝড়না ও আছে কিন্তু |
সেল্ফি প্রেমিক বা গ্রুপ ফটো দুটোর জন্যই এই জায়গা অসাধারণ, ফোনের চারজ ই সেশ হয়ে যাবে নিশ্চিত!
দিনাজপুর
Вам может быть интересно